ভিশন ২০৪১ :
উন্নত সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গঠন এবং সুস্থ সবল রোগমুক্ত সচেতন কর্মক্ষম জাতি গঠন।
কমিউনিটি ক্লিনিক বর্তমান সরকারের একটি উদ্ভাবনী উদ্যোগ এবং এটি পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশীপের (পিপিপি) এক অনন্য উদাহরণ। গ্রামীণ জনগণের স্বাস্থ্য উন্নয়নের লক্ষ্যেই এটি স্থাপন করা হয়েছে। এর ফলে গ্রামীণ জনগণ পুষ্টি (পুষ্টি হীনতা ও অতি পুষ্টি), স্বাস্থ্যকর খাবার ও জীবনাচারণ এবং সামাজিক আচরণ পরিবর্তন যোগাযোগের (এসবিসিসি) মাধ্যমে অন্যান্য প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা, মায়েদের জন্য প্রসব পূর্ব ও প্রসব পরবর্তী সেবা ইত্যাদি সর্ম্পকে আরও সচেতন হতে পারছে। এটা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রটোকল অনুযায়ী নিশ্চিত করা হচ্ছে এবং যার মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ মাকে প্রাথমিকভাবে সনাক্ত করে উচ্চতর সেবা কেন্দ্রে রেফার করা হচ্ছে। এগুলো মাতৃমূত্যু, শিশুমৃত্যুর হার কমিয়ে আনবে। কমিউনিটি ক্লিনিক কার্যক্রম পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষভাবে অন্যান্য লক্ষ্যের সাথে সাথে এসডিজি ৩ অর্জনেও (সব বয়সের সবার জন্য সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ নিশ্চিতকরণ) ভূমিকা রাখবে। আমরা আশা করছি এই বিশ্বনন্দিত কার্যক্রমে জাতিসংঘসহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগি সংস্থা তাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ সত্যিকারভাবেই একটি স্বাস্থ্যকর জাতি হিসেবে গড়ে উঠবে।
কমিউনিটি ক্লিনিকের (সিসি) চ্যালেঞ্জ ও করণীয় দিকসমূহ :
ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা :